(http://developer.android.com/training/basics/supporting-devices/screens.html)
অ্যান্ড্রয়েড দুইটা সাধারণ প্রপার্টি ববহার করে ডিভাইস স্ক্রিনকে শ্রেণীবিভাজন করে: তা হচ্ছে এর সাইজ এবং ঘণত্ব। আপনার আশা করা উচিত যে আপনার অ্যাপ সাইজ এবং ঘণত্ব উভয়ের রেঞ্জের মধ্যে থেকে স্ক্রিন সহ ডিভাইসে ইনস্টল হবে। এর জন্য আপনার উচিত কিছু বিকল্প রিসোর্স অন্তর্ভূক্ত করা যা বিভিন্ন মাপের স্ক্রিন সাইজ এবং ঘণত্বের জন্য আপনার অ্যাপের দৃশ্যমানতাকে অপটিমাইজ করবে।
এখানে চারধরনের সার্বজনীন সাইজ রয়েছে: স্মল, নরমাল, লার্জ এবং এক্সট্রা লার্জ
এবং চার ধরনের সার্বজনীন ঘণত্ব রয়েছে: লো (ldpi), মিডিয়াম (mdpi), হাই (hdpi) এবং এক্সট্রা হাই (xhdpi)
বিভিন্ন লেআউট এবং বিটম্যাপ ডিক্লেয়ার করে বিভিন্ন স্ক্রিনের জন্য ব্যবহার করতে চাইলে, আপনাকে অবশ্যই এই বিকল্প রিসোর্স গুলোকে আলাদা ডিরেক্টরীতে রাখতে হবে, বিভিন্ন ভাষার স্ট্রিং এর ক্ষেত্রে যেভাবে করেছেন ঠিক সেভাবেই করতে হবে।
আরও সতর্ক থাকতে হবে যে স্ক্রিন ওরিয়েন্টেশন (ল্যান্ডস্কেপ অথবা পোর্টেইট) এর বিষয়টাও স্ক্রিন সাইজের বৈচিত্রের মধ্যে বিবেচনা করতে হবে, প্রতিটা ওরিয়েন্টেশনে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স অপটিমাইজ করতে অনেক অ্যাপের লেআউট পূণর্বিবেচনা করা উচিত।